Dhaka ০৪:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাঘাটায় পিতৃ হত্যার বিচার চেয়ে পুত্রের সংবাদ সম্মেলন

  • Reporter Name
  • Update Time : ০২:১৪:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
  • ৬১ Time View

সাঘাটা প্রতিনিধি:

গাইবান্ধার সাঘাটায উপজেলার আগ গড়গড়িয়া গ্রামে ইদুর মারা গ্যাস ট্যাবলেট প্রয়োগে হত্যার বিচার চেয়ে নিহতের পুত্র কর্তৃক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গত ১৫ এপ্রিল সাঘাটা প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নিহতের পুত্র শাহিন আলম বলেন সাঘাটা উপজেলার আগ গড়গড়িয়া গ্রামের আমার চাচা আনোয়ার হোসেনের সাথে আমাদের বসতবাড়ির জমি নিয়ে বিবাদ চলে আসছে।।  এ নিয়ে আমার ভাই সাইফুল ইসলাম তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করে। মামলা দায়ের করায় ক্ষিপ্ত হয়ে গত ১১ এপ্রিল আমার চাচা আনোয়ার হোসেন তার ছেলে আব্দুল গফফার ও আমার চাচী গোলাপি বেগম সংঘবদ্ধ হয়ে আমার বাবা আমজাদ হোসেনকে মারপিট করে আব্দুল গফফারের টিনসেট ঘরে নিয়ে গিয়ে গ্যাস ট্যাবলেট খাওয়ায়  ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর আমার বাবা আমজাদ হোসেনের নাকে মুখে বমি ও সাদা ফ্যানা আসতে থাকে। অবস্থা বেগতিক দেখে তারা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরে আমরা বাবাকে রংপুরে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।। এ ব্যাপারে আমরা সাঘাটা থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ মামলা না নিয়ে তালবাহানা করতে থাকে। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি তার বাবার হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচার কামনা করেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

সাঘাটায় পিতৃ হত্যার বিচার চেয়ে পুত্রের সংবাদ সম্মেলন

Update Time : ০২:১৪:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

সাঘাটা প্রতিনিধি:

গাইবান্ধার সাঘাটায উপজেলার আগ গড়গড়িয়া গ্রামে ইদুর মারা গ্যাস ট্যাবলেট প্রয়োগে হত্যার বিচার চেয়ে নিহতের পুত্র কর্তৃক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গত ১৫ এপ্রিল সাঘাটা প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নিহতের পুত্র শাহিন আলম বলেন সাঘাটা উপজেলার আগ গড়গড়িয়া গ্রামের আমার চাচা আনোয়ার হোসেনের সাথে আমাদের বসতবাড়ির জমি নিয়ে বিবাদ চলে আসছে।।  এ নিয়ে আমার ভাই সাইফুল ইসলাম তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করে। মামলা দায়ের করায় ক্ষিপ্ত হয়ে গত ১১ এপ্রিল আমার চাচা আনোয়ার হোসেন তার ছেলে আব্দুল গফফার ও আমার চাচী গোলাপি বেগম সংঘবদ্ধ হয়ে আমার বাবা আমজাদ হোসেনকে মারপিট করে আব্দুল গফফারের টিনসেট ঘরে নিয়ে গিয়ে গ্যাস ট্যাবলেট খাওয়ায়  ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর আমার বাবা আমজাদ হোসেনের নাকে মুখে বমি ও সাদা ফ্যানা আসতে থাকে। অবস্থা বেগতিক দেখে তারা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরে আমরা বাবাকে রংপুরে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।। এ ব্যাপারে আমরা সাঘাটা থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ মামলা না নিয়ে তালবাহানা করতে থাকে। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি তার বাবার হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচার কামনা করেন।