Dhaka ০২:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধা পৌরসভার জুলুম হয়রানি ও টোকেন বাণিজ্য বন্ধের আহবান

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৩২:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
  • ৩২ Time View

স্টাফ রিপোর্টঃ ব্যাটারি চালিত রিক্সা-ভ্যান-ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদ গাইবান্ধা জেলার প্রধান উপদেষ্টা গোলাম রব্বানী ও সহকারী উপদেষ্টা আফরোজা আব্বাস সংবাদপত্রে প্রেরিত এক বিবৃতিতে অবিলম্বে গাইবান্ধা পৌরসভা কর্তৃক ইজিবাইক, মিশুকের চালকদের উপর জুলুম, হয়রানি এবং টোকেন বাণিজ্য বন্ধের আহবান জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে জেলা নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারি বিধিবিধান উপেক্ষা করে গাইবান্ধা পৌরসভা লাইসেন্সের নামে কখনও ২০ হাজার টাকা কখনও ৫ হাজার ১০০ টাকা করে নিয়েছে। অথচ সবাই জানে লাইসেন্স প্রদানের একমাত্র এখতিয়ার কেবলমাত্র বিআরটিএ’র। পৌরসভার লাইসেন্স প্রদানের কোন এখতিয়ার নেই। পৌরসভা শুধুমাত্র পৌর ফি, নিতে পারে। অথচ গত ডিসেম্বর মাসেও গাইবান্ধা পৌরসভা অযৌক্তিকভাবে হাজার হাজার ইজিবাইক চালকদের কাছ থেকে সবজু ও হলুদ প্লেট প্রদান করেছে। প্রত্যেক প্লেটের জন্য ৬৫০ টাকা করে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় করে আত্মসাৎ করেছে। তখন আবার নতুন করে পৌরসভার এক শ্রেণির অসাধু কর্মচারী ইজিবাইক আটক করে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করছে। শুধু তাই নয়, ইনু থাকা সত্ত্বেও প্লেটের জন্য সোমবার রাব্বী মিয়া নামে এক চালকের অটোবাইক আটক করেছে। সংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে পৌরসভার এই টোকেন বাণিজ্য বন্ধের আহবান জানান। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

kartick kartick

Popular Post

গাইবান্ধা পৌরসভার জুলুম হয়রানি ও টোকেন বাণিজ্য বন্ধের আহবান

Update Time : ০৮:৩২:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টঃ ব্যাটারি চালিত রিক্সা-ভ্যান-ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদ গাইবান্ধা জেলার প্রধান উপদেষ্টা গোলাম রব্বানী ও সহকারী উপদেষ্টা আফরোজা আব্বাস সংবাদপত্রে প্রেরিত এক বিবৃতিতে অবিলম্বে গাইবান্ধা পৌরসভা কর্তৃক ইজিবাইক, মিশুকের চালকদের উপর জুলুম, হয়রানি এবং টোকেন বাণিজ্য বন্ধের আহবান জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে জেলা নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারি বিধিবিধান উপেক্ষা করে গাইবান্ধা পৌরসভা লাইসেন্সের নামে কখনও ২০ হাজার টাকা কখনও ৫ হাজার ১০০ টাকা করে নিয়েছে। অথচ সবাই জানে লাইসেন্স প্রদানের একমাত্র এখতিয়ার কেবলমাত্র বিআরটিএ’র। পৌরসভার লাইসেন্স প্রদানের কোন এখতিয়ার নেই। পৌরসভা শুধুমাত্র পৌর ফি, নিতে পারে। অথচ গত ডিসেম্বর মাসেও গাইবান্ধা পৌরসভা অযৌক্তিকভাবে হাজার হাজার ইজিবাইক চালকদের কাছ থেকে সবজু ও হলুদ প্লেট প্রদান করেছে। প্রত্যেক প্লেটের জন্য ৬৫০ টাকা করে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় করে আত্মসাৎ করেছে। তখন আবার নতুন করে পৌরসভার এক শ্রেণির অসাধু কর্মচারী ইজিবাইক আটক করে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করছে। শুধু তাই নয়, ইনু থাকা সত্ত্বেও প্লেটের জন্য সোমবার রাব্বী মিয়া নামে এক চালকের অটোবাইক আটক করেছে। সংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে পৌরসভার এই টোকেন বাণিজ্য বন্ধের আহবান জানান। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন।