Dhaka ০২:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধায় আলু চাষে বাম্পার ফলন,দাম নেিয় বপিাকে কৃষক

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:৪০:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১৯ Time View

 

স্টাফ রিপোর্টঃ উত্তরে আলুর ভাণ্ডার খ্যাত গাইবান্ধা এবার আলুর বাম্পার ফলন হয়ছে।ে অতীতরে চেেয় এবার আলুর উৎপাদন অনকে বিেশ হলওে ন্যায্য মূল্য পাওয়া নেিয় শঙ্কায় রয়ছেনে চাষরিা।
জলো কৃষি অধদিপ্তর সূত্রে জানা যায়,আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় জলোর সাত উপজলো সুন্দরগঞ্জ, সাদুল্লাপুর, গাইবান্ধা সদর, গোবন্দিগঞ্জ, পলাশবাড়ী, ফুলছড়ি ও সাঘাটায় এ বছর ১০ হাজার ৫৫০ হক্টের জমেিত আলু চাষরে লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করা হয়ছে।ে এর মধ্যে উফশী জাতরে আলুর চাষ হয়েেছ ৭ হাজার ৫১০ হক্টের ও দিেশ জাতরে আলু ৭৫০ হক্টেরসহ ৮ হাজার ২৬০ হক্টের জমেিত চাষ হয়ছে।ে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করা হয়েেছ ১৯.৮১ মট্রেকিটন।
আলু চাষরিা জানান, জমি থেেক আলু তুলতে শ্রমকিদরে খরচ বহন করতে হমিশমি খেেত হয়। এছাড়া জলোর বাইররে ব্যবসায়ীদরে সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় স্থানীয় মধ্যস্বত্ব ভোগীদরে কাছে আলু বক্রিয় করতে হয়।ফলে কৃষকরে চেেয় বিেশ লাভবান হচ্ছনে মধ্যস্বত্ব ভোগী আলু ব্যবসায়ীরা।
সুন্দরগঞ্জ উপজলোর আলু চাষি গোলাম রাব্বানী জাতীয় দনৈকি আমাদরে কন্ঠে বলনে, হঠাৎ বাজারে আলুর দাম কমে যাওয়ায় তমেন লাভ হচ্ছে না। গত কয়কেদনি আগওে প্রতি বস্তা (৮০ কজে)ি আলু প্রকার ভেেদ ২৮শ’ থেেক ৩ হাজার টাকা বস্তা বক্িির হয়ছে।ে এখন আলু বক্রিয় হচ্ছে ৮০০-৯০০ টাকা বস্তা।
একই এলাকার আলু চাষি আল আমনি ময়িা বলনে, দুই বঘিা জমেিত আলু চাষ করছে,ি এখনো আলু তোলা শষে হয়ন,ি সর্ম্পূণ আলু তোলার পর বোঝা যাবে লাভ ক্ষত।ি অনকে আলু চাষি তাদরে জমি থেেক সরাসরি আলু ব্যবসায়ীদরে কাছে বক্িির করায় তমেন একটা লাভ করতে পারচ্ছনে না।
আলু চাষি ছানোয়ার ময়িা বলনে, এক বঘিা জমেিত ২০ বস্তা (৪০ মন) আলু উৎপাদন হয়। বঘিাপ্রতি খরচ হয় ২০ হাজারটাকার উপর।ে আর ২০ বস্তা আলু বক্িির হয় ১৬-১৭ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দেিয় বঘিা প্রতি ৪/৫ হাজার টাকা ক্ষতি ।
পুরাতন বাজাররে মধ্যস্বত্ব ভোগী আলু ব্যবসায়ী ফারুক ময়িা বলনে, আমরা কৃষকরে জমি থেেক কম দামে আলু কেিন ঢাকাসহ দশেরে বভিন্নি জলোয় সরবরাহ কর।ি এখানে শ্রমকিদরে খরচ দয়িওে মোটমুটি ভালোই লাভ হয়।
গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধদিপ্তররে উপ-পরচিালক খোরশদে আলম বলনে, এবার গাইবান্ধা আবহাওয়া অনুকূলে থাকা ও শত্যৈপ্রবাহ কম হওয়ায় আলুর বাম্পার ফলন হয়ছে।ে এ ছাড়াও কৃষি সম্প্রসারণ অধদিপ্তররে মাঠর্পযায়রে র্কমর্কতা-র্কমচারীরা কৃষকদরে কাছে গেিয় আলুর ফলন বৃদ্ধি করতে পরার্মশ দয়িছে।ে আগামীতওে লক্ষ্যমাত্রা ধরে রাখতে ও আলু চাষ বাড়াতে কৃষকদরে সব ধরনরে সহযোগতিা করবে কৃষি বভিাগ। আলুর বিেশ উৎপাদনরে জন্য কৃষকদরে নেিয় উঠান বঠৈকসহ বভিন্নি র্কমসূচি নওেয়া হব।ে

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

kartick kartick

Popular Post

গাইবান্ধায় আলু চাষে বাম্পার ফলন,দাম নেিয় বপিাকে কৃষক

Update Time : ০৭:৪০:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

স্টাফ রিপোর্টঃ উত্তরে আলুর ভাণ্ডার খ্যাত গাইবান্ধা এবার আলুর বাম্পার ফলন হয়ছে।ে অতীতরে চেেয় এবার আলুর উৎপাদন অনকে বিেশ হলওে ন্যায্য মূল্য পাওয়া নেিয় শঙ্কায় রয়ছেনে চাষরিা।
জলো কৃষি অধদিপ্তর সূত্রে জানা যায়,আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় জলোর সাত উপজলো সুন্দরগঞ্জ, সাদুল্লাপুর, গাইবান্ধা সদর, গোবন্দিগঞ্জ, পলাশবাড়ী, ফুলছড়ি ও সাঘাটায় এ বছর ১০ হাজার ৫৫০ হক্টের জমেিত আলু চাষরে লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করা হয়ছে।ে এর মধ্যে উফশী জাতরে আলুর চাষ হয়েেছ ৭ হাজার ৫১০ হক্টের ও দিেশ জাতরে আলু ৭৫০ হক্টেরসহ ৮ হাজার ২৬০ হক্টের জমেিত চাষ হয়ছে।ে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করা হয়েেছ ১৯.৮১ মট্রেকিটন।
আলু চাষরিা জানান, জমি থেেক আলু তুলতে শ্রমকিদরে খরচ বহন করতে হমিশমি খেেত হয়। এছাড়া জলোর বাইররে ব্যবসায়ীদরে সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় স্থানীয় মধ্যস্বত্ব ভোগীদরে কাছে আলু বক্রিয় করতে হয়।ফলে কৃষকরে চেেয় বিেশ লাভবান হচ্ছনে মধ্যস্বত্ব ভোগী আলু ব্যবসায়ীরা।
সুন্দরগঞ্জ উপজলোর আলু চাষি গোলাম রাব্বানী জাতীয় দনৈকি আমাদরে কন্ঠে বলনে, হঠাৎ বাজারে আলুর দাম কমে যাওয়ায় তমেন লাভ হচ্ছে না। গত কয়কেদনি আগওে প্রতি বস্তা (৮০ কজে)ি আলু প্রকার ভেেদ ২৮শ’ থেেক ৩ হাজার টাকা বস্তা বক্িির হয়ছে।ে এখন আলু বক্রিয় হচ্ছে ৮০০-৯০০ টাকা বস্তা।
একই এলাকার আলু চাষি আল আমনি ময়িা বলনে, দুই বঘিা জমেিত আলু চাষ করছে,ি এখনো আলু তোলা শষে হয়ন,ি সর্ম্পূণ আলু তোলার পর বোঝা যাবে লাভ ক্ষত।ি অনকে আলু চাষি তাদরে জমি থেেক সরাসরি আলু ব্যবসায়ীদরে কাছে বক্িির করায় তমেন একটা লাভ করতে পারচ্ছনে না।
আলু চাষি ছানোয়ার ময়িা বলনে, এক বঘিা জমেিত ২০ বস্তা (৪০ মন) আলু উৎপাদন হয়। বঘিাপ্রতি খরচ হয় ২০ হাজারটাকার উপর।ে আর ২০ বস্তা আলু বক্িির হয় ১৬-১৭ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দেিয় বঘিা প্রতি ৪/৫ হাজার টাকা ক্ষতি ।
পুরাতন বাজাররে মধ্যস্বত্ব ভোগী আলু ব্যবসায়ী ফারুক ময়িা বলনে, আমরা কৃষকরে জমি থেেক কম দামে আলু কেিন ঢাকাসহ দশেরে বভিন্নি জলোয় সরবরাহ কর।ি এখানে শ্রমকিদরে খরচ দয়িওে মোটমুটি ভালোই লাভ হয়।
গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধদিপ্তররে উপ-পরচিালক খোরশদে আলম বলনে, এবার গাইবান্ধা আবহাওয়া অনুকূলে থাকা ও শত্যৈপ্রবাহ কম হওয়ায় আলুর বাম্পার ফলন হয়ছে।ে এ ছাড়াও কৃষি সম্প্রসারণ অধদিপ্তররে মাঠর্পযায়রে র্কমর্কতা-র্কমচারীরা কৃষকদরে কাছে গেিয় আলুর ফলন বৃদ্ধি করতে পরার্মশ দয়িছে।ে আগামীতওে লক্ষ্যমাত্রা ধরে রাখতে ও আলু চাষ বাড়াতে কৃষকদরে সব ধরনরে সহযোগতিা করবে কৃষি বভিাগ। আলুর বিেশ উৎপাদনরে জন্য কৃষকদরে নেিয় উঠান বঠৈকসহ বভিন্নি র্কমসূচি নওেয়া হব।ে