Dhaka ০৪:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কামারজানি বনিক ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার জমি জবরদখলের অভিযোগ

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:৫৭:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
  • ৪০ Time View

সংবাদদাতাঃ গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি বনিক ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার জমি জবরদখলের অভিযোগ উঠেছে দাতা শামসুল হক, তার নাতি শাহজামাল আকন্দ এবং জামাতা আয়নাল হকের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, ২০০০ সালে ব্রহ্মপুত্র নদ ভাঙনের কবলে পড়ে মাদ্রাসাটি স্থানান্তর করা হয় মালিবাড়ী ইউনিয়নের ঝাউবাড়ি এলাকায়। ওই সময় দাতা শামসুল হক তার কন্যা শাহিনুর খাতুনকে মাদ্রাসায় নিয়োগের শর্তে ২ একর ২০ শতাংশ জমি দানের আগ্রহ প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে তার কন্যা নিয়োগ পেলেও দলিল অনুযায়ী মাত্র ৩৫ শতাংশ জমি মাদ্রাসার নামে হস্তান্তর করা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, বাকি জমি দলিল অনুযায়ী মাদ্রাসার নামে থাকলেও শামসুল হক ও তার পরিবার জবরদখল করে ভোগদখল করে আসছেন। এ ঘটনায় এলাকায় চরম অসন্তোষ দেখা দিয়েছে এবং স্থানীয়রা দাতার এই প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছেন।
জমি উদ্ধারের দাবিতে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান গাইবান্ধার জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। স্থানীয়রা দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

kartick kartick

Popular Post

কামারজানি বনিক ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার জমি জবরদখলের অভিযোগ

Update Time : ০৬:৫৭:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

সংবাদদাতাঃ গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি বনিক ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার জমি জবরদখলের অভিযোগ উঠেছে দাতা শামসুল হক, তার নাতি শাহজামাল আকন্দ এবং জামাতা আয়নাল হকের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, ২০০০ সালে ব্রহ্মপুত্র নদ ভাঙনের কবলে পড়ে মাদ্রাসাটি স্থানান্তর করা হয় মালিবাড়ী ইউনিয়নের ঝাউবাড়ি এলাকায়। ওই সময় দাতা শামসুল হক তার কন্যা শাহিনুর খাতুনকে মাদ্রাসায় নিয়োগের শর্তে ২ একর ২০ শতাংশ জমি দানের আগ্রহ প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে তার কন্যা নিয়োগ পেলেও দলিল অনুযায়ী মাত্র ৩৫ শতাংশ জমি মাদ্রাসার নামে হস্তান্তর করা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, বাকি জমি দলিল অনুযায়ী মাদ্রাসার নামে থাকলেও শামসুল হক ও তার পরিবার জবরদখল করে ভোগদখল করে আসছেন। এ ঘটনায় এলাকায় চরম অসন্তোষ দেখা দিয়েছে এবং স্থানীয়রা দাতার এই প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছেন।
জমি উদ্ধারের দাবিতে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান গাইবান্ধার জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। স্থানীয়রা দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।